বিভ্রান্তিরেখা বরাবর হাঁটতে হাঁটতে পেয়ে গেলাম পুনর্জন্ম বিশ্বাসী সেই বানরকে। লোমলেজহীন। মুখে অফিস ফেরত কেরানির ভাষা। আমি তার বানরত্ব দেখার লোভে ডুগডুগি বাজাতে হাতে ধরিয়ে দিল ডারউইনের বিবর্তনবাদ। তারপর শোনাল- অতিচালাক কুমির ও মধুচক্র ভাঙার কাহিনী।
দেহতত্ত্বের অলিগলি ঘুরে ঘুরে মূলত আমি খুঁজছি তোমার দেহকে। আট কুঠুরি নয় দরজার ঘর। প্রতিটি সিংহদ্বারে দেখি- অস্ত্র উঁচিয়ে পাহারারত দশ সৈনিক!
নদীতীরে পৌঁছাতে মাসুদ খানের বেড়াল শোনাল বিশ্বাসঘাতক মনিবের গল্প। একজন সোশ্যাল কেস ওয়ার্কার বলে গেছে তাকে নিয়ে কেস স্টাডির কথা। আমি জানতাম বানর- মানব ও মনিব হয়ে উঠে তত্ত্বজ্ঞান আর হাতকে হাতিয়ার বানিয়ে। অবুঝ বেড়ালকে কীভাবে বোঝায়; কতোজন্ম অবধি মনিবের পিছু ঘোরার পরেও ছায়ারা মেলাতে পারেনি একখানা চাকরি...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন