জলে না নামলে বুঝবে না কুবের ব্রাত্য টোকন কতোটা কামু-ক। কিছু জল খেয়ে লেজ নাড়ছে মহিমের পাল। ছিপ হাতে বসে আছে গালিব এন্ড গং। কবিতা আপা অট্টহাস্যে খুলছে ব্রেসিয়ার। পলি কাউ সেজদা দিচ্ছে আল জামিল সাঁইয়ের মাজার। বুঝলে কুবের, গোপীর বয়স বেড়ে যাচ্ছে। সাবধান। কী এতো কথা তার সুমনের সাথে? হিজল তলায়! তুমি সামান্য- কী দরকার বাচালের মাতব্বরি আর নিরর্থ নৈঃশব্দ্যের ভীড়ে। ওই অর্থে তুমিও কী হতে চাও অগাস্টিনের মিনি প্যাক? ঐ যে মণিমুক্তেহীণ অপুষ্ট সাগর। তার অনেক শাখা উপশাখা। ভাতের ভূগোলে উপচানো ফ্যানের মানচিত্র। সন্ধ্যাকাশে ডানা ঝাপটায় লিঙ্গবাদী রুদ্র। ডানা থাকলেও প্রজাপতি পাখি নয়। পতঙ্গ। ওসব ফরহাদ তলায় মৌলবিও কবিতা লিখে। একদিন মৃত নদীদের সভায় তোমার নাম হবে আর্তনাদ। তুমি তো নদীর ছেলে। এতো সহজে ভুলে যাবে সাঁতার! ভগ্নপাড়ে দাঁড়িয়ে দেখবে রুগ্ন নদীর ঠোঁট বাঁকানো হাহাকার...?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন