শায়িত বুদ্ধের কাছে গিয়ে আমিও শুয়ে থাকি। পূজারিরা আসে ধূপে মোমে জানায় আরতি। আমিও যখন পূজ্য ভোজের পর করি আত্মরতি। ছড়ানো বীর্যের গন্ধে তখন নাক গলায় সমস্ত কাক। ভাগে কম পড়ে গেলে নালিশের আঙুল উঠে ঈশ্বরের বুকে। আর তিনি চুপিচুপি নেমে আসেন ঈশ্বরদী জঙশন। জলের পাজলে পড়ে নামতা গুণেন রোজ ভোর। ঈশ্বর মূলত পুরুষতান্ত্রিক। গোত্রভেদে তার চৌদ্দ কোটি ডাকনাম। আমি পরস্পর বিরোধী হাওয়া। বোধিতরু ছায়া তলে চর্চা করি নিবিষ্ট ধ্যানের। মেনকার ইনকামিং কলে ভেঙে যায় নির্বাণের সেতু। দান শীল ধ্যান কার্যের নিয়ম কানুন আমি কিছুই জানিনা। ত্রিপিটকের সূত্র ভুলে যখন তখন আওডাই হাংরি কবিতা। ফলে আমাকে সবাই আত্মকেন্দ্রিকতার অভিযোগে শাসাচ্ছে বিকেন্দ্রীকরণের।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন